শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৯ অপরাহ্ন
দৈনিক দেশ সংবাদ ঃ গত ৫ আগস্ট এর পূর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এস এম হলের ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডার ঢাকা ওয়াসার উপ- প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা এনামুল হক ব্যাপক দুর্নীতি, লুটপাট ,অসাধু উপায় অবলম্বন করে কোটি কোটি টাকা হাতায়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। ২০১০ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব মাহবুবুল আলম হানিফ এর সুপারিশে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোঠায় চাকরি হওয়ার পর ,থেকে এই এনামুলের আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
ছাত্রলীগের ক্যাডার তকমা ব্যবহার করে রাজস্ব কর্মকর্তা বনে যাই রাজস্ব কর্মকর্তা থাকাকালীন সময়ে সীমাহীন দুর্নীতি লুটপাট করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে যায় া থাকাকালীন সময়ে দুর্নীতিবাজ শ্রমিক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রমেশচন্দ্র রায়ের ভাইরা উত্তম কুমারের সহযোগিতায় এই এনামুল কাউকে তোয়াক্কা না করে লুটপাট দুর্নীতি লুটপাট, নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে ওঠেন কেউ প্রতিবাদ করলে তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করতেন এই এনামুল এছাড়া এনামুল তার অধীনস্থ বিভিন্ন ইন্সপেক্টরদের নিকট থেকে প্রতি মাসে নিয়মিত পঞ্চাশ হাজার টাকা করে মাশুহারা আদায় করতেন বলে রয়েছে অভিযোগ গত ৫ ই আগস্টের পর উত্তম কুমার কাজের যুগ না দিয়ে পালিয়ে যায় কিন্তু এনামুলে রয়ে গিয়েছিল বহাল তবিয়তে অবশেষে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাকে নামমাত্র ০৩/০৯/২৪ ইং তারিখ হেড অফিসে প্রদান করেন অদৃষ্ট কারণে এনামুল কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে কোটি কোটি টাকার লেনদেন অবলম্বন করে আবার পুনরায় ১৯/১১/২৪ জোন-১ পদায়ন হন । এতে করে সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে একজন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা পুনরায় কি করে বহাল তবিয়তে পুনরায় দুর্নীতির করতে মরিয়া হয়ে ওঠে তা এখন প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে এই বৈষম্য় বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বাধীনতা দুর্নীতিমুক্ত ঘোষণা করাকে এই এনামুল বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পুনরায় সে জুন-১ পদায়ন হয় এতে করে সবাই বিস্মিত ,এনামুলকে যদি উক্ত জুনের কর্মকর্তা রাখা হয় তবে সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করেছে অনেক কর্মকর্তা অবিলম্বে তাকে প্রত্যাহার করে প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করলে কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসবে বলে অনেকের অভিমত ।